1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ১১:২২ অপরাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
টানা ৩য় বারের মতো শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত হলেন ওসি হারুনূর রশিদ চৌধুরী সিলেটে এসএমপি ডিবি পুলিশের অভিযানে ৭ জুয়ারীকে গ্রেফতার সুনামগঞ্জ স্বাস্থ্য বিভাগে জনবল নিয়োগে আবারও অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ সিলেটের চার উপজেলায় চার চেয়ারম্যানসহ নির্বাচিত হলেন যারা— অবশেষে বিশ্বনাথ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন সোহেল করিমা ও সুইট সিলেটের চাঞ্চল্যকর নিশা হত্যার মুল আসামীসহ ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ সিলেট গোপাল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে জাল ভোট প্রদানকারীর ছবি তোলায় সাংবাদিকের হামলা সিলেট পাবলিক প্রসিকিউটরদের পক্ষ থেকে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন সিলেটের চাঞ্চল্যকর দৈনিক উত্তরপূর্ব পত্রিকার কম্পিউটার অপারেটর অমিত হত্যায় জড়িত একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নতুন চেয়ারম্যান সুনামগঞ্জের অধ্যাপক ডা.উবায়দুল কবীর

আজ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৭তম মৃত্যুবার্ষিকী

Reporter Name
  • আপডেট করা হয়েছে রবিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৩
  • ৯৫ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্কঃ আজ ১২ ভাদ্র জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৭তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৭৬ সালের এই দিনে তৎকালিন পিজি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহী কবি হিসেবে সমধিক পরিচিত হলেও তিনি ছিলেন একাধারে কবি, সংগীতজ্ঞ, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, চলচ্চিত্রকার, গায়ক ও অভিনেতা। তিনি বৈচিত্র্যময় অসংখ্য রাগ-রাগিনী সৃষ্টি করে বাংলা সঙ্গীতকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করে গেছেন।

কবির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও পেশাজীবী সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন কবির সমাধিতে পুস্পস্তবক অর্পণ, ফাতেহা পাঠ, দোয়া মাহফিল এবং আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বাংলাদেশ বেতার, টেলিভিশন ও বিভিন্ন বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেল কবির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচারের উদ্যোগ নিয়েছে।

কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা ১৩০৬ সালের ১১ জ্যৈষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার ডাক নাম ছিল ‘দুখু মিয়া’। পিতার নাম কাজী ফকির আহমেদ ও মাতা জাহেদা খাতুন। প্রেম, দ্রোহ, সাম্যবাদ ও জাগরণের কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা ও গান শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে সংগ্রামে জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছে। মুক্তিযুদ্ধে তার গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস। নজরুলের কবিতা, গান ও সাহিত্যকর্ম বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণ সৃষ্টি করেছিল। তিনি ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার পথিকৃৎ লেখক। তার লেখনি জাতীয় জীবনে অসাম্প্রদায়িক চেতনা বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। তার কবিতা ও গান মানুষকে যুগে যুগে শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়ে চলেছে।

নজরুল ছিলেন চির প্রেমের কবি। তিনি যৌবনের দূত। মূলত তিনি বিদ্রোহী, কিন্তু তার প্রেমিক রূপটিও প্রবাদপ্রতিম। তাই তো কবি গেয়েছেন, ‘আমার আপনার চেয়ে আপন যে জন খুঁজি তারে আমি আপনায়।’ অথবা ‘আমি চিরতরে দূরে চলে যাবো, তবু আমারে দেবো না ভুলিতে।’স্বাধীনতার পর পরই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে সপরিবারে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন এবং ধানমন্ডিতে কবির জন্য একটি বাড়ি প্রদান করেন। জাতীয় কবিকে তার ইচ্ছা অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন