কুলাউড়ায় মেলা বন্ধের দাবি, সামনে পরিক্ষা। মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার পৃথিমপাশা ইউনিয়ন এলাকায় এইচএসসি পরীক্ষাকে সামনে রেখে মাসব্যাপী হস্ত কুটিরশিল্প মেলার অনুমোদন বাতিলের দাবি জানানো হয়েছে। স্থানীয়দের না জানিয়ে এ মেলার আয়োজন করায় এলাকায় চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে মেলা বন্ধের দাবিতে রবির বাজার ব্যবসায়ী সমিতির নেতাকর্মীরা মানববন্ধন, বিক্ষোভসহ জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছেন।
জানা যায়, পৃথিমপাশা ইউনিয়নের কানিকিয়ারি গ্রাম সংলগ্ন মাঠে এ মেলার আয়োজন করেছে মা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট। এর দায়িত্বে রয়েছেন আবিদ হাসান লিটন নামে এক ব্যক্তি। তার দাবি, তিনি প্রশাসনের অনুমতি নিয়েছেন। অন্যদিকে, স্থানীয় জনসাধারণসহ ব্যবসায়ীরা বলছেন, এটি কীসের মেলা জানেন না তারা। এই মেলা এখানে হলে ব্যবসায়ীরা মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়বেন।
এ ছাড়া এলাকায় সংঘাতের সৃষ্টি হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। মেলা বন্ধের দাবিতে দফায় দফায় বাজার এলাকায় বৈঠক হচ্ছে। ইউনিয়ন পরিষদ এলাকায় মাইকিং করে সভাও করা হয়েছে। সর্বশেষ ব্যবসায়ী সমিতির নেতাকর্মীরা মানববন্ধন, বিক্ষোভসহ জেলা প্রশাসক বরাবর মেলা বন্ধের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহমুদুর রহমান খোন্দকার বলেন, বিভিন্ন শর্ত মোতাবেক ডিসি অফিস থেকে এ মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। মেলার আয়োজনকারীদের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা যাতে শান্ত থাকে, সেদিক বিবেচনার জন্য বলা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক ড. উর্মি বিনতে সালাম বলেন, মেলার বিভিন্ন শর্তগুলো মানায় এ মেলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কোনো সংঘাতের সৃষ্টি হলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রবির বাজার এলাকার বাসিন্দা, মৌলভীবাজার-(কুলাউড়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নবাব আলী আব্বাস খান বলেন, মেলা সম্পর্কে এলাকার জনসাধারণ, ব্যবসায়ীসহ ইউনিয়ন পরিষদ কেউই অবগত নয়। এ মেলা নিয়ে এলাকায় গ্রুপিং সৃষ্টি হয়েছে। মেলা এখানে না হওয়াই উত্তম বলে তিনি মনে করেন।
, সামনে পরিক্ষা। মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার পৃথিমপাশা ইউনিয়ন এলাকায় এইচএসসি পরীক্ষাকে সামনে রেখে মাসব্যাপী হস্ত কুটিরশিল্প মেলার অনুমোদন বাতিলের দাবি জানানো হয়েছে। স্থানীয়দের না জানিয়ে এ মেলার আয়োজন করায় এলাকায় চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে মেলা বন্ধের দাবিতে রবির বাজার ব্যবসায়ী সমিতির নেতাকর্মীরা মানববন্ধন, বিক্ষোভসহ জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছেন।
জানা যায়, পৃথিমপাশা ইউনিয়নের কানিকিয়ারি গ্রাম সংলগ্ন মাঠে এ মেলার আয়োজন করেছে মা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট। এর দায়িত্বে রয়েছেন আবিদ হাসান লিটন নামে এক ব্যক্তি। তার দাবি, তিনি প্রশাসনের অনুমতি নিয়েছেন। অন্যদিকে, স্থানীয় জনসাধারণসহ ব্যবসায়ীরা বলছেন, এটি কীসের মেলা জানেন না তারা। এই মেলা এখানে হলে ব্যবসায়ীরা মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়বেন।
এ ছাড়া এলাকায় সংঘাতের সৃষ্টি হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। মেলা বন্ধের দাবিতে দফায় দফায় বাজার এলাকায় বৈঠক হচ্ছে। ইউনিয়ন পরিষদ এলাকায় মাইকিং করে সভাও করা হয়েছে। সর্বশেষ ব্যবসায়ী সমিতির নেতাকর্মীরা মানববন্ধন, বিক্ষোভসহ জেলা প্রশাসক বরাবর মেলা বন্ধের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহমুদুর রহমান খোন্দকার বলেন, বিভিন্ন শর্ত মোতাবেক ডিসি অফিস থেকে এ মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। মেলার আয়োজনকারীদের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা যাতে শান্ত থাকে, সেদিক বিবেচনার জন্য বলা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক ড. উর্মি বিনতে সালাম বলেন, মেলার বিভিন্ন শর্তগুলো মানায় এ মেলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কোনো সংঘাতের সৃষ্টি হলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রবির বাজার এলাকার বাসিন্দা, মৌলভীবাজার-(কুলাউড়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নবাব আলী আব্বাস খান বলেন, মেলা সম্পর্কে এলাকার জনসাধারণ, ব্যবসায়ীসহ ইউনিয়ন পরিষদ কেউই অবগত নয়। এ মেলা নিয়ে এলাকায় গ্রুপিং সৃষ্টি হয়েছে। মেলা এখানে না হওয়াই উত্তম বলে তিনি মনে করেন।