1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫, ০৫:২০ অপরাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
দাসপাড়া থেকে ভারতীয় মদসহ আটক ২ মধ্যনগরে বিএনপির দুই গ্রুপের চাঁদাবাজীকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে নিহত-১ আহত -১৫ জন সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত সিলেট শাহপরান থানা পুলিশের অভিযানে ৫ লাখ টাকার অবৈধ সিগারেট প্রাইভেটকারসহ ৩জন আটক ফ্যাসিস্টের দোসর: ফেঞ্চগঞ্জ প: প: সহকারী জাহাঙ্গীরের সম্পদের পাহাড়, একই কর্মস্থলে ১৭ বছর সিলেটে গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে ইফতার মাহফিল করলেন ছাত্র শিবির কোম্পানীগঞ্জে রেজিলিয়ান্স ভলান্টিয়ার  সভা সম্পন্ন  হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য মনোনীত হলেন সাজু রমজানে শতাধিক মসজিদের মুয়াজ্জিন ইমাম খতিবগণকে উপহার দিল স্বজন সমাবেশ মধ্যনগরে নারী দিবস উপলক্ষে র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

সুনামগঞ্জে সহপাঠীর নির্যাতনের শিকার ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থী

স্টাফ রিপোর্টার:
  • আপডেট করা হয়েছে বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৭৬ বার পড়া হয়েছে

কথা—কাটাকাটির জেরে এক স্কুলছাত্রের বিরুদ্ধে সহপাঠীকে নির্মমভাবে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।  রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) ঘটে যাওয়া এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। নির্যাতিত  ছেলে সুনামগঞ্জ সদরের এইচ.এম.পি উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

ভিডিওতে দেখা যায়, স্কুল ড্রেস পরা এক শিক্ষার্থী হাতে থাকা লোহার দণ্ড দিয়ে দুজনকে মারধর করছে। মারধরের পরে কান্না করতেও দেওয়া হয়নি সেই ছেলেকে। এরপর অন্য আরেকজনকে মারতে শুরু করে নির্যাতনকারী শিক্ষার্থী। চিৎকার করলে আরও মারবে এমনটাও বলতে শোনা যায়। এই সময় মারধরের ভিডিও করতেও বলা হয়। ভিডিওতে শেষ পর্যায়ে সঙ্গীয় একজনের কথায় বন্ধ করা হয় ভিডিও ধারণ।

নির্যাতনের শিকার ওই শিক্ষার্থীর নাম কামরুল ইসমাল সাকিব। সে শহরের নতুনপাড়া এলাকার বাসিন্দা ও মৃত মোহাম্মদ রহিম উদ্দিনের ছেলে। ভিডিওতে মারতে থাকা শিক্ষার্থীর নাম রিয়াম। সে শহরের বড়পাড়া এলাকায় বাসিন্দা আবুল প্রকাশ মাস্টারের ছেলে। দুইজন একই ক্লাসের শিক্ষার্থী।

নির্যাতনের শিকার সাকিব বলেন, স্কুলে সাধারণ কথা কাটাকাটি থেকে এই ঘটনার সূত্রপাত সাকিব স্কুলে যাওয়ার পর ৮ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। এই কথা কাটাকাটির জেরে স্কুলের ৮—৯ জন শিক্ষার্থী নিয়ে আসে রিয়াম। এ সময় আমার এক বন্ধুকে দিয়ে আমাকে ডেকে নেওয়া হয়। এইচ.এম.পি উচ্চ বিদ্যালয় ও মডেল মসজিদের মাঝামাঝি স্থানে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ১টা পর্যন্ত তারা আমাকে মারধর করে। মারার সময় কান্না করেতে বা চিৎকার করতেও নিষেধ করে। প্রাণে মারার হুমকিও দেওয়া হয় তখন। মারধরের শেষ পর্যায়ে সুনামগঞ্জ মডেল মসজিদের একজন মুসল্লিকে রিয়াম জানায় আমরা নেশা করছিলাম তাই তারা মেরেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন