1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ০১:৩৯ পূর্বাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
ফ্যাসিস্ট সরকার ভোট চুরি করে দীর্ঘ কয়েক বছর ক্ষমতায় ছিল : খন্দকার মুক্তাদির প্রবাসীরা আমাদের দেশের অমূল্য সম্পদ : এম এ মালিক নির্বাচন যত দেরী হবে দেশ তত পিছিয়ে যাবে- সিলেটে মির্জা ফখরুল প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করণে নির্বাচন কমিশনের দৃশ্যমান কর্মতৎপরতা চাই- জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে ব্যারিস্টার নাজির মধ্যনগর পুলিশের বিশেষ অভিযানে ওয়ারেন্ট ভোক্ত দুইজন আসামি গ্রেপ্তার মধ্যনগরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ভারতীয় কাপড়সহ একজন গ্রেপ্তার অস্ত্র-বিস্ফোরক ও সাইবার মামলার আসামী প্রতারক মামুনকে গ্রেফতারে মরিয়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সিলেটে গ্লোবাল টেলিভিশনের তৃতীয় বর্ষপূর্তি পালিত আদালত অবমাননার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সিলেটে ভুয়া ওয়ারেন্টে গ্রেফতারকৃত ব্যবসায়ী ও সাংবাদিক কাওছার জামিনে মুক্ত : তদন্ত কমিটি গঠিত

বিল সেচে মাছ শিকার: হাকালুকি হাওরের শতশত একর জমিতে বোরো আবাদে ভোগান্তি

Reporter Name
  • আপডেট করা হয়েছে বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৫৩ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজারের হাকালুকি হাওরের গরকুড়ি বিল সেচে মাছ শিকার করছে একটি প্রভাবশালী মহল। ফলে, পানির অভাবে হাকালুকি হাওর পাড়ের শতশত একর জমিতে বোরো আবাদে ভোগান্তিতে পড়ছে অত্রাঞ্চলের কৃষকরা।জানা গেছে, জুড়ী উপজেলার জায়ফরনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামেন কয়েকটি প্রভাবশালী মহল প্রতিবছর চাতলা, নাগুয়া, তুরইল ও গরকুড়িসহ বিভিন্ন বিল ইজারা (বন্দোবস্ত) এনে পানিতে মাছ শিকার করে আসত। পাশাপাশি এ মহলটি বিলগুলো সেচে পানি শুকিয়ে মাছ ধরত। এবারো এর ব্যতিক্রম হয়নি।ওই ইজারাদাররা সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্তৃপক্ষের নিকট হতে বিল ইজারা আনার সময় (বন্দোবস্তের) প্রয়োজনীয় ক্গজ পত্রাদিতে শর্ত জুড়ে দেয়া ছিল, ইজারাদার বিল হতে মাছ শিকার করতে পারবে। তবে, বিল সেচে মাছ ধরতে পারবেনা। কিন্তু ওই মহলটি তা তোয়াক্কা না করে বিল হতে মাছ শিকারের পাশাপাশি বিল সেচে মাছ ধরে নিয়ে যায়। কিছুদিন আগে চাতলা, নাগুয়া, ও তুরইল বিল সেচে প্রভাবশালী মহলটি মাছ শিকার করে নিয়ে গেছে।এরই ধারাবাহিকতায়, বর্তমানে অন্য একটি মহল গরকুড়ি জলমহালটি ইজারা এনে পানিতে মাছ ধরার পাশাপাশি বিল সেচে মাছ শিকারের আনন্দে মেতে উঠেছে। তাতে চোখ লজ্জায় কিংবা মহলটির ভয়ে কৃষকদের কেহ তাতে প্রতিবাদ করার সাহস পায়নি। কেহ কেহ তাতে বাধা প্রদান করলেও তাদের কোন বাধা কর্ণপাত না করে ওই মহলটি নির্বিচারে তাদের এহেন কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানান অত্রাঞ্চলের কৃষকরা। প্রতিবছর বিল সেচে মাছ ধরার ফলে, কৃষকরা পানির অভাবে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করে অন্য উপায়ে বোরো জমিতে চাষ করতে বাধ্য হয়।বিধায় তাদের আয়ের চেয়ে ব্যয় বেড়ে যায়। সরেজমিন গিয়ে তাদের সাথে কথা হলে, কৃষকদের অনেকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে- সাংবাদিকদের জানান, আমরা তার প্রতিকার চাই। অন্যথায় আমরা ভবিষ্যতে বোরো জমি নিয়ে অনিশ্চিয়তায় পড়ে যাব।জুড়ী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান জানান, সরেজমিন গিয়ে এর সত্যতা পাওয়া গেলে, ওই মহলটির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন