1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৪২ পূর্বাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
দেশ-বিদেশের সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সামাদ উদ্দিন খান সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদুল ফিতর উদযাপন করেছে তাহিরপুর উপজলার চারটি গ্রামে দুই শতাধিক মুসল্লি। দিরাই-শাল্লার এডভোকেট শিশির মনিরের পক্ষ থেকে ১৪শ হতদরিদ্র ও অসহায় মানুষকে ঈদ সামগ্রী উপহার বিতরণ শাল্লা থানা পুলিশের উদ্যোগে ইফতার মাহফিল সম্পন্ন সিলেটের গোয়াইনঘাটে জাফলং কোয়ারী থেকে পাথর লুটের ঘটনায় ৩১জনকে আসামী করে পরিবেশ অধিদপ্তরের মামলা র‌্যাব-৯ সিলেটের অভিযানে ছিনতাইকারী ও ওয়ারেন্টভূক্ত পলাতক আসামী আক্তারকে গ্রেফতার করেছে সুনামগঞ্জের শাল্লায় মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন দোয়ারাবাজারে উপজেলা ছাত্রদলের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ২৪’র ফ্যাসিস্ট বিরোধী আন্দোলনে আহত ও সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেছেন-মিফতাহ্ সিদ্দিকী সিলেটের অনলাইন নিউজ পোর্টাল ‘সময় টিভি বাংলা’র ইফতার সম্পন্ন

নিম্নচাপে বাড়বে বৃষ্টি, ঢল নামারও শঙ্কা

Reporter Name
  • আপডেট করা হয়েছে শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৭৮ বার পড়া হয়েছে

আগামী সোমবার থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে। সাগরে এখন লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।

এটি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। আর তাতেই বাড়তে পারে বৃষ্টি। এতে ভারতের উজান থেকে ঢল নামারও আশঙ্কা রয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য পাওয়া গেছে।এতে আবার নতুন করে বন্যার সৃষ্টি হতে পারে কি না, এমন প্রশ্নে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণকেন্দ্রের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আপাতত বন্যার আশঙ্কা কম। তবে তাঁরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. আবুল কালাম মল্লিক শুক্রবার সকালে বলেন, এখন লঘুচাপটি বাংলাদেশ উপকূল থেকে অনেকটা দূরেই আছে। এটি ধীরে ধীরে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। নিম্নচাপ হলে তা বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে। সেক্ষেত্রে আগামী সোমবার থেকে পরের অন্তত চার দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হতে পারে। নিম্নচাপ হলে উজানে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা—এসব অঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তারা বলছে, তেমনটা হলে উজান থেকে পাহাড়ি ঢল সৃষ্টির আশঙ্কা আছে।অতিবৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গত মাসের ২০ তারিখের দিক থেকে দেশের দক্ষিণ—পূর্বাঞ্চল ও উত্তর—পূর্বাঞ্চলে ব্যাপক বন্যার সৃষ্টি হয়। এতে আক্রান্ত হন সিলেটসহ ১১টি জেলার অন্তত অর্ধকোটিরও বেশী মানুষ।

এসব এলাকায় বন্যায় ক্ষত এখনো শুকায়নি। এখনো পানির সাথে এবং জীবনের সাথে যুদ্ধ করে চলেছেন অগণিত মানুষ।বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান বলেন, তিন দিন পর থেকে বৃষ্টি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে, তবে বন্যার পূর্বাভাস আপাতত নেই। তবে উজানে বেশী বৃষ্টি হলে বন্যার শঙ্কা উড়িয়ে দেয়াও যাচ্ছেনা।

সরদার উদয় রায়হান বলেন, আমাদের প্রধান নদী অর্থাৎ ব্রহ্মপুত্র—যমুনা এবং গঙ্গা—পদ্মা অববাহিকাতে অন্তত আগামী ১০ দিনে বন্যার আশঙ্কা নেই। ছোট বা আকস্মিক বন্যাপ্রবণ সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের নদীগুলোর জন্য কোনো মধ্যমেয়াদী পূর্বাভাস নেই। মূলত ভারী বৃষ্টি টানা কতদিন হতে পারে সেটা এখানে বিবেচ্য বিষয়। তবে এসব ছোট নদী অববাহিকাতেও আগামী অন্তত তিন দিনে বন্যার আশঙ্কা নেই। আমরা পরিস্থিতি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করছি।

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে আগামী কয়েকদিন দেশের নদনদীর অবস্থা কেমন থাকবে তা জানিয়েছে। এতে জানানো হয়, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার সঙ্গে যুক্ত নদ—নদীর পানি সমতল ধীর গতিতে বাড়ছে। অপরদিকে গঙ্গা—পদ্মার সঙ্গে যুক্ত নদীগুলোর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে।

আগামী ৭২ ঘণ্টায় এসব নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল থাকতে পারে।দেশের উত্তরাঞ্চলের রংপুর বিভাগের তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি সমতল বাড়ছে। আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত নদীগুলোয় স্বাভাবিক প্রবাহ বিরাজ করতে পারে এবং বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। সুরমা—কুশিয়ারা নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে, যা আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।দেশের উত্তর—পূর্বাঞ্চলের সিলেট বিভাগের সারিগোয়াইন, মনু, খোয়াই ইত্যাদি নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টায় এ সব নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ বিরাজমান থাকতে পারে এবং বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন