1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ১০:০৯ অপরাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
দোয়ারাবাজারে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত আব্দুস সামাদের মৃত্য জৈন্তাপুরে অভিযানে বাজার মনিটরিংয়ের জরিমানা আদায় ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে একজনকে ধরে পুলিশে দিলেন জনতা ধর্মপাশায় বিভিন্ন হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ পরিদর্শন করেন ডিসি – ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া ধর্মপাশায় বিভিন্ন হাওরে দেশীয় প্রজাতির মাছ বিষ দিয়ে ধ্বংস করছে দুর্বৃত্তরা দাসপাড়া থেকে ভারতীয় মদসহ আটক ২ মধ্যনগরে বিএনপির দুই গ্রুপের চাঁদাবাজীকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে নিহত-১ আহত -১৫ জন সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত সিলেট শাহপরান থানা পুলিশের অভিযানে ৫ লাখ টাকার অবৈধ সিগারেট প্রাইভেটকারসহ ৩জন আটক ফ্যাসিস্টের দোসর: ফেঞ্চগঞ্জ প: প: সহকারী জাহাঙ্গীরের সম্পদের পাহাড়, একই কর্মস্থলে ১৭ বছর

জাতীয় কবির ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

হাওরাঞ্চল ডেস্ক
  • আপডেট করা হয়েছে মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪
  • ৭০ বার পড়া হয়েছে

আজ ১২ ভাদ্র। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৩৮৩ বঙ্গাব্দের ১২ ভাদ্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল কলেজ (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

প্রেম, দ্রোহ, সাম্যবাদের কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা ও গান শোষণ—বঞ্চনার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছে। মুক্তিযুদ্ধে তার গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস। নজরুলের সাহিত্য কর্ম বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণ সৃষ্টি করেছিল।

লেখকদের মধ্যে তিনি ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার পথিকৃৎ। তার লেখনী জাতীয় জীবনে অসাম্প্রদায়িক চেতনা বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে।

নজরুল বাংলা ভাষা সাহিত্য অনুরাগীদের কাছে বিদ্রোহী কবি হিসেবে পরিচিত হলেও তিনি কবিতা, সংগীত, উপন্যাস, গল্প, নাটক, প্রবন্ধ, চলচ্চিত্রে নিজের অবদান রেখেছেন। ছিলেন সাংবাদিক, গায়ক ও অভিনেতা। সংগীতে তার অনবদ্য অবদান এখনো উজ্জ্বল হয়ে রয়েছে।

১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম। ডাকনাম ছিল ‘দুখু মিয়া’। শৈশব থেকেই কঠিন দারিদ্র্য মোকাবিলা করে বড় হয়েছেন তিনি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ২৪ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্যোগে কবি নজরুলকে সপরিবার বাংলাদেশে আনা হয়। তাকে জাতীয় কবির মর্যাদা দেওয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৭৪ সালে কবিকে সম্মানসূচক ডি–লিট উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ সরকার কবিকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেয়। একই বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি একুশে পদকে ভূষিত করা হয় কবিকে।

কবির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সাহিত্যপ্রেমীসহ সর্বস্তরের মানুষ আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কবির সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাবেন। কবি নজরুল ইনস্টিটিউট ও বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন