1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৫১ অপরাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
বানিয়াচংয়ের নাইন মার্ডার মামলার আসামী ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে শাল্লার কুশিয়ারা নদীতে অবৈধভাবে চলছে ড্রেজার মেশিন কোম্পানীগঞ্জে বেপরোয়া বালু সিন্ডিকেট: ঝুঁকিতে ধলাই সেতু সৎ ও দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়তে আমাকে সহযোগিতা করুন— এড. শিশির মনির ৫ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার জামালগঞ্জে যুবদের নিয়ে দিনব্যাপী জনসচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত প্রশাসনের নাকের ঢগায়: ছাতকে সুনাই নদীর বালু উত্তোলনে আ’লীগ সিন্ডিকেট চক্র! দৈনিক ইনফো বাংলা ৯ম বছরে পদার্পন উপলক্ষ্যে দ্বৈত ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের উদ্বোধন ‘হায় মুজিব হায় মুজিব’ মাতম করা সমালোচিত ও বিতর্কিত আওয়ামী লীগ নেতা হাজি ইকবাল গ্রেপ্তার সিলেটে বীমা কর্মকর্তা ও সমাজসেবক বদরুজ্জামানের উপর হামলা: স্ত্রীকে শ্লিলতাহানীর অভিযোগ ধর্মপাশায় পাইকুরাটি ইউনিয়ন শাখা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ সভাপতি গ্রেপ্তার

ছাত্রলীগ নেতা আজীবনের জন্য অবাঞ্চিত ঘোষণা করেছে শাবি প্রশাসন।

Reporter Name
  • আপডেট করা হয়েছে রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩
  • ২২৫ বার পড়া হয়েছে
ডেস্ক নিউজ:: পড়ালেখা শেষের পরও সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে অবস্থান করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের হয়রানি করছিলেন মো. রিশাদ ঠাকুর নামের এক ছাত্রলীগ নেতা। তাকে ক্যাম্পাসে আজীবনের জন্য অবাঞ্চিত ঘোষণা করেছে শাবি প্রশাসন।রোববার শাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মো. ফজলুর রহমান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে জানানো হয়- বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে অবৈধভাবে অবস্থান করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির ধারাবাহিক প্রচেষ্টা ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের অত্যাচার-নির্যাতনের শিকারে পরিণত করার অভিযোগে হল কর্তৃপক্ষের সুপারিশের ভিত্তিতে মো. রিশাদ ঠাকুরকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্চিত ঘোষণা করা হলো। তিনি কখনো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবেন না।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মো. রিশাদ ঠাকুর ইংরেজি বিভাগের ছাত্র ছিলেন। অনার্স ফাইনাল পরীক্ষা শেষে তিনি মাস্টার্সে ভর্তি হননি। তারপরও রিশাদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে অবৈধভাবে অবস্থান করে একের পর এক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে চলেছেন।

গত শুক্রবার বিকালে নুর মো. বায়েজীদ নামে এক ছাত্রকে হলে ডেকে নিয়ে মারধরের অভিযোগ উঠে। শাবি’র গণিত বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র বায়েজিদের প্রাধ্যক্ষকে দেওয়া লিখিত অভিযোগ থেকে জানা যায়- শুক্রবার জুমআর নামাযের পর বায়েজীদকে নিজের কক্ষে (৫০১৬ নম্বর) ডেকে নেন রিশাদ। সেখানে বায়েজীদকে গালাগালি, মারধর ও মেরে ফেলার হুমকি দেন তিনি।

বায়েজীদের অভিযোগ, ছাত্রলীগের একটি গ্রুপের নেতা রিশাদকে না জানিয়ে গ্রুপের অন্য সহপাঠীদের নিয়ে পৃথক মিটিং করায় তাকে মারধর করা হয়েছে। পরে তিনি সিলেট এমএজি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নেন।

প্রক্টরিয়াল বডির এক সদস্য জানান, বায়েজিদকে হাসপাতালে নেওয়ার পর সেখানে গিয়ে রিশাদের লোক প্রশাসনের মারুফ নামের এক ছাত্রকে গলাচিপে ধরেন। এ ঘটনায় বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার আশঙ্কায় রাতেই প্রক্টরিয়াল বডি হল প্রাধ্যক্ষের অনুরোধে বঙ্গবন্ধু হলে রিশাদের কক্ষসহ কয়েকটি কক্ষে অভিযান চালায়। সেখানে কোনো ধরনের অস্ত্র-সস্ত্র পাননি তারা। তবে রিশাদের কক্ষ থেকে কয়েকটি মদের খালি বোতল জব্দ করা হয়েছে।

এ ঘটনার আগে বুধবার ছাত্রসংগঠনটির অন্য গ্রুপের নেতা আজিজুল ইসলাম সীমান্তের বিরুদ্ধে দুই ছাত্রকে নির্যাতন করে হলছাড়া করার অভিযোগ উঠে।

রোববার শাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মো. ফজলুর রহমান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে জানানো হয়- বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে অবৈধভাবে অবস্থান করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির ধারাবাহিক প্রচেষ্টা ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের অত্যাচার-নির্যাতনের শিকারে পরিণত করার অভিযোগে হল কর্তৃপক্ষের সুপারিশের ভিত্তিতে মো. রিশাদ ঠাকুরকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্চিত ঘোষণা করা হলো। তিনি কখনো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবেন না।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মো. রিশাদ ঠাকুর ইংরেজি বিভাগের ছাত্র ছিলেন। অনার্স ফাইনাল পরীক্ষা শেষে তিনি মাস্টার্সে ভর্তি হননি। তারপরও রিশাদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে অবৈধভাবে অবস্থান করে একের পর এক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে চলেছেন।

গত শুক্রবার বিকালে নুর মো. বায়েজীদ নামে এক ছাত্রকে হলে ডেকে নিয়ে মারধরের অভিযোগ উঠে। শাবি’র গণিত বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র বায়েজিদের প্রাধ্যক্ষকে দেওয়া লিখিত অভিযোগ থেকে জানা যায়- শুক্রবার জুমআর নামাযের পর বায়েজীদকে নিজের কক্ষে (৫০১৬ নম্বর) ডেকে নেন রিশাদ। সেখানে বায়েজীদকে গালাগালি, মারধর ও মেরে ফেলার হুমকি দেন তিনি।

বায়েজীদের অভিযোগ, ছাত্রলীগের একটি গ্রুপের নেতা রিশাদকে না জানিয়ে গ্রুপের অন্য সহপাঠীদের নিয়ে পৃথক মিটিং করায় তাকে মারধর করা হয়েছে। পরে তিনি সিলেট এমএজি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নেন।

প্রক্টরিয়াল বডির এক সদস্য জানান, বায়েজিদকে হাসপাতালে নেওয়ার পর সেখানে গিয়ে রিশাদের লোক প্রশাসনের মারুফ নামের এক ছাত্রকে গলাচিপে ধরেন। এ ঘটনায় বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার আশঙ্কায় রাতেই প্রক্টরিয়াল বডি হল প্রাধ্যক্ষের অনুরোধে বঙ্গবন্ধু হলে রিশাদের কক্ষসহ কয়েকটি কক্ষে অভিযান চালায়। সেখানে কোনো ধরনের অস্ত্র-সস্ত্র পাননি তারা। তবে রিশাদের কক্ষ থেকে কয়েকটি মদের খালি বোতল জব্দ করা হয়েছে।

এ ঘটনার আগে বুধবার ছাত্রসংগঠনটির অন্য গ্রুপের নেতা আজিজুল ইসলাম সীমান্তের বিরুদ্ধে দুই ছাত্রকে নির্যাতন করে হলছাড়া করার অভিযোগ উঠে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন