1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ০৫:৪৯ অপরাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
ফ্যাসিস্ট সরকার ভোট চুরি করে দীর্ঘ কয়েক বছর ক্ষমতায় ছিল : খন্দকার মুক্তাদির প্রবাসীরা আমাদের দেশের অমূল্য সম্পদ : এম এ মালিক নির্বাচন যত দেরী হবে দেশ তত পিছিয়ে যাবে- সিলেটে মির্জা ফখরুল প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করণে নির্বাচন কমিশনের দৃশ্যমান কর্মতৎপরতা চাই- জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে ব্যারিস্টার নাজির মধ্যনগর পুলিশের বিশেষ অভিযানে ওয়ারেন্ট ভোক্ত দুইজন আসামি গ্রেপ্তার মধ্যনগরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ভারতীয় কাপড়সহ একজন গ্রেপ্তার অস্ত্র-বিস্ফোরক ও সাইবার মামলার আসামী প্রতারক মামুনকে গ্রেফতারে মরিয়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সিলেটে গ্লোবাল টেলিভিশনের তৃতীয় বর্ষপূর্তি পালিত আদালত অবমাননার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সিলেটে ভুয়া ওয়ারেন্টে গ্রেফতারকৃত ব্যবসায়ী ও সাংবাদিক কাওছার জামিনে মুক্ত : তদন্ত কমিটি গঠিত

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতার মামলা নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে।

Reporter Name
  • আপডেট করা হয়েছে সোমবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৩
  • ২৫৯ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্কঃ হবিগঞ্জে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতার মামলায় আসামি করা নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনার সময় কারাগারে থেকেও আসামি হয়েছেন একজন। অন্যজন ভারতে অবস্থান করেও আসামি হয়েছেন। এছাড়া এ মামলায় কয়েকজন নেতাকর্মীর নাম একাধিকবার ব্যবহার করা হয়েছে বলে দাবি বিএনপির।

জেলা ছাত্রদল সভাপতি শাহ রাজিব আহমেদ রিংগন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা সুপরিকল্পিতভাবে দলীয় কার্যালয় এবং কেন্দ্রীয় সমবায়বিষয়ক সম্পাদক জি কে গউছের বাসায় হামলা করেন। পরে আমাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধেই মিথ্যা মামলা দিয়েছেন। ঘটনার একদিন আগেই গ্রেফতার হয়ে কারাগারে যান মামলার ৩৭ নম্বর আসামি তৌফিকুল ইসলাম রুবেল। দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে ভারতে অবস্থান করছেন মামলার ৩৪ নম্বর আসামি ইমরান মিয়া। এছাড়া ছালেক মিয়া, রুকন মিয়া ও উজ্জ্বলের নাম মামলায় দুইবার করে ব্যবহার করা হয়েছে। এতেই প্রমাণ হয়, মামলাটি ভুয়া।’

তবে মামলার বাদী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মহিবুর রহমান মাহি বলেন, ‘যিনি ভারতে আছেন বলা হচ্ছে তিনি হয়তো সংঘর্ষের পরই চলে গেছেন। যাদের নাম একাধিকবার নাম লেখা হয়েছে তারা আসলে পৃথক ব্যক্তি। তারপরও হয়তো কিছু ত্রুটি হতে পারে। যদি কেউ কারাগারে থেকে আসামি হন সেটি তদন্তে বেরিয়ে আসবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কয়েকশ লোক ছিল সংঘর্ষে। সবাইকে আসলে যাচাই করা বা চেনা সম্ভব হয়নি।’

জানতে চাইলে সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. বদিউজ্জামান বলেন, ‘পাবলিক বাদী মামলার ক্ষেত্রে মামলার পরে তদন্ত করা হয়। তদন্তে যদি বের হয় ঘটনার সময় কেউ বিদেশে বা কারাগারে ছিলেন তাহলে অবশ্যই চার্জশিটে বাদ যাবে। যাদের নাম একাধিকবার ব্যবহার হয়েছে সেটিও তদন্তে বেরিয়ে আসবে।’

মামলা সূত্রে জানা যায়, মামলার ২৬ ও ৪৬ নম্বর আসামি করা হয়েছে সালেক মিয়াকে। ৩৯ ও ৬৮ নম্বরে আসামি করা হয়েছে রুকনকে। আবার ২০ ও ৬৭ নম্বরে আসামি করা হয়েছে উজ্জ্বল মিয়াকে। যদিও তার বাবার নামের ক্ষেত্রে এক জায়গায় আব্দুর রাজ্জাক, আরেক জায়গায় আব্দুল জব্বার লেখা হয়েছে। তবে ঠিকানা একই লেখা আছে।’

গত ২০ আগস্ট প্রতিবাদ সমাবেশ শেষে মিছিল বের করে জেলা আওয়ামী লীগ। এসময় বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়। তখন বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়। সংঘর্ষে উভয় দলের শতাধিক নেতাকর্মী আহত হন। এ ঘটনায় গত শনিবার ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মহিবুর রহমান মাহী বাদী হয়ে ৮৭ জনের নাম উল্লেখ করে দেড়শ বিএনপি নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে সদর থানায় একটি মামলা করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন