“অনেকগুলো কুইক রেন্টাল একাধিকবার নবায়ন করা হয়েছে। প্রথমে তিন বছরের জন্য করা হলেও পরে অনেকগুলোরই মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। সবগুলোর মেয়াদ পুনরায় বাড়ানোর প্রয়োজন নাও হতে পারে। কুইক রেন্টালের যে মূল্য আছে, পরবর্তী মেয়াদে সেগুলোর দাম খুব একটি কমেনি। এ বিষয়টিও পরিক্ষা করা হবে।”
রবিবার দুপুরে হবিগঞ্জ প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) ও খোয়াই রিভার ওয়াটারকিপার আয়োজিত ‘খোয়াই অববাহিকায় বন্যা ও জলাবদ্ধতা: কারণ ও করণীয়’ বিষয়ক আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ এসব কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানী উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত অনুযায়ি চুক্তিগুলো বহাল থাকবে। ক্যাপাসিটি চার্জের ক্ষেত্রে প্রতিটি পক্ষের সাথে আলোচনা করে ঠিক করা হবে। আইন সংশোধনের মাধ্যমে বিইআরসির কাছ থেকে মন্ত্রণালয়ে ক্ষমতা নেওয়া হয়েছিল। যে কারণে সরকারের নির্বাহী আদেশে জ্বালানীর দাম নির্ধারণ করা হতো। মন্ত্রণালয়ে ক্ষমতা ইতোমধ্যে রহিত করা হয়েছে।’
পুনরায় সেই ক্ষমতা বিইআরসিকে ফেরত দেওয়া হচ্ছে। বিইআরসি এখন পূর্ণ ক্ষমতা নিয়েই কাজ করবে। তবে সহসাই বিদ্যুত বা গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই বলে উল্লেখ করেন তিনি।