1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৫৪ অপরাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
শ্রীমঙ্গলসহ সিলেট বিভাগ পর্যটনের জন্য একটা আকর্ষনীয় অঞ্চল ——প্রধান উপদেষ্টার মূখ্য সচিব ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর ও জাফলংয়ের পাথর লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা —জেলা প্রশাসক দিরাই -শাল্লার সার্বিক উন্নয়নের জন্য জমিয়তে উলামের মনোনিত ব্যক্তিকে ভোট দিয়ে সংসদে পাঠানোর আহবান কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ড. শুয়াইব আহমদ আওয়ামী লীগের নিবন্ধন থাকবে কিনা সময়ই বলে দেবে – সিলেটে সিইসি ধর্মপাশায় ডাঃ রফিক চৌধুরী হাইস্কুলের ক্যাম্পাস উদ্ভোধন করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা শাল্লায় এক প্রবাসীর বাড়ীতে ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনার তিন দিন পেরিয়ে গেলেও মামলা না নেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করছেন ক্ষতিগ্রস্থরা নির্বাচনের কথা শুনলেই অনেক উপদেষ্টার মুখ কালো হয়ে যায়: মেজর হাফিজ সিলেট আলহামরা শপিং সিটি’র নুরানী জুয়েলার্সে রহস্যজনক চুরি ভোলাগঞ্জে টাস্কফোর্সের বড় অভিযান সুনামগঞ্জ-৪ আসনে জমিয়তের মনোনয়ন প্রত্যাশী   মুখলিছ চৌধুরীর গণসংযোগ ও নির্বাচনী প্রচারনা

স্বাধীনতার ঘোষক আর পাঠক এক নয়: ওবায়দুল কাদের

Reporter Name
  • আপডেট করা হয়েছে মঙ্গলবার, ৭ মার্চ, ২০২৩
  • ২০৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক :: জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেশের স্বাধীনতা ঘোষণার একমাত্র বৈধ অধিকার ছিল বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, স্বাধীনতার বৈধ ঘোষণা ছিল একমাত্র বঙ্গবন্ধুর। অনেকেই ছিলেন পাঠক। পাঠক আর ঘোষক এক না।

মঙ্গলবার সকালে ৭ মার্চ উপলক্ষে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে একথা বলেন তিনি।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, স্বাধীনতার ঘোষণার এক মাত্র বৈধ অধিকার ছিলো বঙ্গবন্ধুর। কারণ, তিনি জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি। তৎকালীন পূর্ববাংলায় ১৬৯ আসনের মধ্যে ১৬৭ আসন বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ পেয়েছিলো। কাজেই, স্বাধীনতা ঘোষণার বৈধ অধিকার ছিলো একমাত্র বঙ্গবন্ধুর। অন্য কারো স্বাধীনতার ঘোষণার বৈধ অধিকার ছিলো না। ঘোষক বলে যারা স্বঘোষিত ঘোষক, অনেকেই ছিলেন ঘোষণার পাঠক। পাঠক আর ঘোষক এক কথা না।’

বিএনপি গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেছেন, গণতন্ত্র একটা দীর্ঘস্থায়ী প্রক্রিয়া। রাতারাতি গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাবে না। আমাদের চেষ্টা আছে। গণতন্ত্র ক্রমে ক্রমে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাচ্ছে। যেটুকু আছে সেটা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে হয়েছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ক্ষমতার আমলটা বিএনপি কীভাবে চর্চা করেছে সেটা দেখতে হবে। এটা এমন একটা দল, যাদের নিজেদের ঘরে গণতন্ত্র নেই। তারা দেশে গণতন্ত্র কীভাবে প্রতিষ্ঠিত করবে?

তিনি বলেন, বিএনপি ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করেছিলো। যে ভাষণ ইউনেস্কো পৃথিবীর অন্যতম সেরা ভাষণের স্বীকৃতি দিয়েছে, সেই ভাষণ তারা এই বাংলাদেশে ক্ষমতায় থাকাকালে নিষিদ্ধ করেছিলো। এই দিবসের প্রতি, তথা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাদের ন্যূনতম বিশ্বাস আছে, চেতনা ধারণ করে- সেটা আমরা বিশ্বাস করি না।

৭ মার্চ বাংলাদেশের ইতিহাসের বাঁক পরিবর্তনের এক ঐতিহাসিক মাইলফলক উল্লেখ করে কাদের বলেন, বঙ্গবন্ধু সেদিন বলেছিলেন-‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ সে দিনই ছিলো আসলে স্বাধীনতার মূল ঘোষণা। ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর গ্রেপ্তারের পর রাত সাড়ে ১২টা যে স্বাধীনতার ঘোষণা সেটা আনুষ্ঠানিকতা। কিন্তু স্বাধীনতার মূল ঘোষণা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ভাষণের মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয়েছে।

তিনি বলেন, এই ভাষণের মধ্য দিয়ে আমাদের ২৩ বছরে স্বাধিকার সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রামে পরিণত হয়। স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা এটা হলো পরিবর্তন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন