1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:৫৭ অপরাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
ধর্মপাশা ও মধ্যনগর হাওরের ১৩ টি সুইজ গেইটের মধ্যে ১১ টি নষ্ট ফসল হানির আশংকা বিশ্বম্ভর পুরে ইরা সংস্থার মালালা ফান্ডের মেয়েদের মাধ্যমিক শিক্ষায় আর্থিক সহায়তা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত গোলাপগঞ্জের হামলার ঘটনায় এসপি মান্নান কারাগারে সিলেট-সুনামগঞ্জ সীমান্তে প্রায় দেড় কোটি টাকার চোরাই মালামাল জব্দ সিলেট বিভাগে ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ের ওসি এখনো বহাল থেকেইে দায়িত্ব পালন সিলেট বিভাগের ১৯টি আসনে জামায়াতের প্রার্থীদের তালিকা চুড়ান্ত ধর্মপাশায় বিশেষ অভিযানে ১৯ টি ভারতীয় গরু সহ গ্রেপ্তার ৫ সুনামগঞ্জে নদীপথে চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন ছাতকে ইউকে প্রবাসী ভলিবল চ্যাম্পিয়নশীপ সম্পন্ন নৌপথে চাঁদা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন

সুনামগঞ্জ-১ আসনের সাবেক এমপি মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধানী দল সুনামগঞ্জে

Reporter Name
  • আপডেট করা হয়েছে বুধবার, ৮ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৪১ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:

সুনামগঞ্জ-১ আসনের সাবেক বিতকিত এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানে মাঠে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন  (দুদক)।

অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার সুনামগঞ্জ পৌর শহরে তার বাড়িতে গিয়ে সেটি পরিমাপ করেছে দুদকের একটি দল। এর আগে গত সোমবার তাঁর গ্রামের বাড়ি জেলার ধর্মপাশা উপজেলার নওধার গ্রামে গিয়েছিলেন কর্মকর্তারা।

বুধবার যাবেন তাহিরপুর উপজেলায়। মঙ্গলবার দুপুরে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের মল্লিকপুর এলাকায় থাকা সাবেক এমপি রতনের বাড়ি ‘স্পর্শ স্পন্দন ড্রিম হাউসে’ যান দুদকের অনুসন্ধান দলের কর্মকর্তারা। সঙ্গে সুনামগঞ্জ গণপূর্ত বিভাগের প্রকৌশলীরাও ছিলেন। তাঁরা বাড়িটি পরিমাপ করেন। এই বাড়ির নাম আগে ছিল ‘পায়েল ভিউ’।

৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর নামও পরিবর্তন করা হয়েছে। বাড়িটি পরিমাপ ও মোয়াজ্জেম হোসেনের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলার সময় জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির (দুপ্রক) কয়েকজন সদস্যও সেখানে ছিলেন। সোমবার একইভাবে ধর্মপাশা উপজেলার নওধার গ্রামের তাঁর বিলাসবহুল বাড়ি ‘হাওর বাংলায়’ গিয়ে সেটির পরিমাপ করা হয়।

এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের বিরুদ্ধে আওয়ামী সরকারের  আমলেও দুর্নীতির অভিযোগে তার ব্যাংক হিসাবসহ পাসপোর্ট জব্দ করা হয়েছি। তার বিরুদ্ধে দলীয় নেতাকর্মীরা বার বার লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিল।

অনুসন্ধান দলের সদস্য দুদকের সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া জানান, মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে আগেও অভিযোগ ছিল। ৫ আগস্টের পর আরও কিছু অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দুদকের পরিচালক আবদুল মাজেদের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি দল তাঁর অবৈধ স¤পদের অনুসন্ধান করছে। এই দলের বাকি দুই সদস্য হলেন দুদকের অতিরিক্ত পরিচালক গুলশান আনোয়ার ও উপসহকারী পরিচালক এলমান আহমেদ। মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া জানান, আগেও মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে অবৈধ স¤পদ অর্জনসহ নানা অভিযোগে অনুসন্ধান হয়েছে। সেগুলোর তথ্য দুদকে আছে। এখন সুনামগঞ্জ, নেত্রকোণা, ময়মনসিংহ ও ঢাকায় অনুসন্ধান চলছে। তারা সব জায়গায় যাবেন। অনুসন্ধান শেষে দুদকে এ বিষয়ে প্রতিবেদন জমা দেবেন।

দুপ্রকের সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির সদস্য রাজু আহমেদ জানান, পৌর শহরের ওই বাড়িতে মঙ্গলবার মোয়াজ্জেম হোসেনের স্ত্রী ও দুই সন্তান ছিলেন। দুদক কর্মকর্তারা মোয়াজ্জেম হোসেনের স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। শহরের এই বাড়ি মোয়াজ্জেম হোসেনের নামে নয়, এটি তাঁর স্ত্রীর নামে বলে জানা গেছে। ২০০৭ সালে বাড়িটি কেনা হয়েছিল। পুরোনো বাড়ির উত্তর পাশেই আরেকটি প্লটে নতুন করে দোকানপাট তৈরির কাজ চলছে। এটি পরে কিনেছেন মোয়াজ্জেম হোসেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন