1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৭:৩১ পূর্বাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
শাল্লায় আওয়ামী সন্ত্রাসী ও তাদের দোসরদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা তাহিরপুর ভারতের কয়লা গুহায় কাজ করতে গিয়ে বাংলাদেশী শ্রমিকের মৃত্যু তিলকে তাল করে সংবাদ পরিবেশনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সুরমা ইউপি চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ  ধর্মপাশায় অপরেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে ছাত্রলীগ নেতা তারেক গ্রেপ্তার ধর্মপাশায় বিভিন্ন হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব- আশেকুল হক সুনামগঞ্জে ধোপাজান নদীতে অবৈধভাবে চলছে বালু উত্তোলন সিলেটের মেট্রোপলিটন এলাকায় ডেভিল হান্টের অভিযানে ৯জন গ্রেফতার সিলেটে নারীর অশ্লীল ও বিকৃত ছবি তৈরীসহ ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে একজনকে আটক ধর্মপাশার খুনের মামলার ২ আসামি সিলেট থেকে গ্রেপ্তার সিলেটের কানাইঘাট থানা পুলিশের অভিযানে ১৩৭ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ একজন গ্রেফতার

সুনামগঞ্জে সহপাঠীর নির্যাতনের শিকার ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থী

স্টাফ রিপোর্টার:
  • আপডেট করা হয়েছে বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৭১ বার পড়া হয়েছে

কথা—কাটাকাটির জেরে এক স্কুলছাত্রের বিরুদ্ধে সহপাঠীকে নির্মমভাবে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।  রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) ঘটে যাওয়া এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। নির্যাতিত  ছেলে সুনামগঞ্জ সদরের এইচ.এম.পি উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

ভিডিওতে দেখা যায়, স্কুল ড্রেস পরা এক শিক্ষার্থী হাতে থাকা লোহার দণ্ড দিয়ে দুজনকে মারধর করছে। মারধরের পরে কান্না করতেও দেওয়া হয়নি সেই ছেলেকে। এরপর অন্য আরেকজনকে মারতে শুরু করে নির্যাতনকারী শিক্ষার্থী। চিৎকার করলে আরও মারবে এমনটাও বলতে শোনা যায়। এই সময় মারধরের ভিডিও করতেও বলা হয়। ভিডিওতে শেষ পর্যায়ে সঙ্গীয় একজনের কথায় বন্ধ করা হয় ভিডিও ধারণ।

নির্যাতনের শিকার ওই শিক্ষার্থীর নাম কামরুল ইসমাল সাকিব। সে শহরের নতুনপাড়া এলাকার বাসিন্দা ও মৃত মোহাম্মদ রহিম উদ্দিনের ছেলে। ভিডিওতে মারতে থাকা শিক্ষার্থীর নাম রিয়াম। সে শহরের বড়পাড়া এলাকায় বাসিন্দা আবুল প্রকাশ মাস্টারের ছেলে। দুইজন একই ক্লাসের শিক্ষার্থী।

নির্যাতনের শিকার সাকিব বলেন, স্কুলে সাধারণ কথা কাটাকাটি থেকে এই ঘটনার সূত্রপাত সাকিব স্কুলে যাওয়ার পর ৮ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। এই কথা কাটাকাটির জেরে স্কুলের ৮—৯ জন শিক্ষার্থী নিয়ে আসে রিয়াম। এ সময় আমার এক বন্ধুকে দিয়ে আমাকে ডেকে নেওয়া হয়। এইচ.এম.পি উচ্চ বিদ্যালয় ও মডেল মসজিদের মাঝামাঝি স্থানে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ১টা পর্যন্ত তারা আমাকে মারধর করে। মারার সময় কান্না করেতে বা চিৎকার করতেও নিষেধ করে। প্রাণে মারার হুমকিও দেওয়া হয় তখন। মারধরের শেষ পর্যায়ে সুনামগঞ্জ মডেল মসজিদের একজন মুসল্লিকে রিয়াম জানায় আমরা নেশা করছিলাম তাই তারা মেরেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন