সুনামগঞ্জ সদর থানাধীন জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের কাইয়ার গাও গ্রামে চলতি নদীর পূর্ব পাড়ে রবিবার সকাল আনুমানিক ১০টায় খাওয়া দাওয়া শেষ করে নদীর কিনারে বসতে গিয়েছিল ভিকটিম কুরবান আলী (২৭) ঐ সময় একই এলাকার পন্ডিত মিয়ার ছেলে আবেদিন (২৫ ) ভিকটিমের কাছে একটি সিগারেট চায়।
তখন সে না দিতে চাইলে তাদের মাঝে খুব কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে খুনির আরও তিন ভাই আকিবুল (৩২) আলাদিন (২৮) আশিক (২২) এসে থাকে কিল ঘুষি মারতে থাকে এবং তার হাত ধরে রাখে। পরে ১ নং আসামি আবেদিনের হাতে থাকা বাঁশের লাঠি দিয়ে ভিকটিমের বাম কানের পিছনে স্ব-জোড়ে আঘাত করলে ঘটনাস্থলে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটে পড়ে যায় কুরবান আলী । পরে গ্রামবাসী সংবাদ পেয়ে ভিকটিমের নিকট আত্মীয়-স্বজন ঘটনাস্থল হইতে ভিকটিমকে উদ্ধার করে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতাল নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ড: সাইফুল ইসলাম থাকে মৃত ঘোষণা করেন । এ ব্যাপারে মৃত ব্যক্তির দুলাভাই সিরাজ মিয়া বলেন, আমার শালক সে একজন নিরীহ ব্যক্তি তার বাবা মা পরিবারের সবাই চট্টগ্রামে কাজ করতে গেছেন।বাড়িতে শুধু তার স্ত্রী ও ছোট দুই মেয়ে সন্তান নিয়ে বাড়িতে থাকতেন । এমন ধিক্কারজনক ঘটনায় আসামিদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।
এ ব্যাপারে সুনামগঞ্জ সদর থানার ওসি আব্দুল আহাদ বলেন, বিষয়টি আমরা নিশ্চিত হই পরে অল্প সময়ের মধ্যে একজন আসামি আবেদিনকে গ্রেফতার করেছি এবং অন্যদেরকেও ধরতে আমাদের কার্যক্রম চলছে। ##