1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:০৬ পূর্বাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
স্কুল পর্যায়ে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য সচেতনতা বিষয়ক ক্যাম্পেইন বিএনপি ক্ষমতায় এলে মানসম্পন্ন স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করবে: ইমদাদ চৗধুরী সুনামগঞ্জে নৌ-পথে শ্রমিক নির্যাতন ও চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন আল—হামরা শপিং সিটি থেকে আড়াইশ ভরি স্বর্ণ চুরির মধ্যে আংশিক স্বর্ণ উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩ এসিল্যান্ডকে চাঁদা না দেওয়ায় চালককে আটকের অভিযোগ জকিগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে সাজাপ্রাপ্ত এক আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ হত্যা মামলার আসামীকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব বিপুল পরিমাণ ভারতীয় ওষুধ জব্দ সিলেট রেঞ্জ ব্যাডমিন্টন টুনামেন্ট—২০২৫ ফাইনাল খেলার পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন সিলেট সোবহানীঘাট পুলিশ ফাঁড়ির অভিযানে ৪০ পিছ ইয়াবাসহ মাদক কারবারীকে গ্রেফতার

ভারতে শেখ হাসিনার মেয়াদ ২৫ দিন

Reporter Name
  • আপডেট করা হয়েছে রবিবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৪
  • ৬৬ বার পড়া হয়েছে

হাওরাঞ্চল ডেস্ক:   ছাত্র—জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। ইতোমধ্যে তিনি ভারতে তিন সপ্তাহ কাটিয়ে ফেলেছেন। এর মধ্যেই শেখ হাসিনাসহ তার সরকারের সবার কূটনীতিক লাল পাসপোর্ট বাতিল করেছে বাংলাদেশ সরকার। ভারতের ভিসা নীতি অনুযায়ী, যেসব বাংলাদেশির কাছে কূটনীতিক লাল পাসপোর্ট আছে তারা ভিসা ছাড়াই ভারতে প্রবেশ এবং সর্বোচ্চ ৪৫ দিন পর্যন্ত অবস্থান করতে পারেন। শনিবার পর্যন্ত শেখ হাসিনা ভারতে ২০ দিন কাটিয়ে ফেলেছেন। ফলে আর মাত্র ২৫ দিন পর বৈধ উপায়ে তার ভারতে থাকার সময় শেষ হয়ে যাবে। এরপর তিনি হয়ে যাবেন অবৈধ। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, শেখ হাসিনা যখন দেশ থেকে পালান তখন তার কাছে শুধু লাল পাসপোর্টই ছিল। সাধারণ সবুজ পাসপোর্ট ছিল না। কূটনীতিক পাসপোর্ট বাতিল হওয়ায় শেখ হাসিনার ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রত্যর্পণের ঝুঁকি বেড়ে গেছে। তার বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৫১টি মামলা করা হয়েছে। যার মধ্যে ৪২টি হত্যা মামলা। এসব মামলায় তার বিরুদ্ধে বিচার শুরু হবে।

শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ বিষয়টি ২০১৩ সালে বাংলাদেশ—ভারতের মধ্যে হওয়া প্রত্যর্পণ চুক্তির মধ্যে পড়বে।

২০১৬ সালে চুক্তিটি সংশোধন করা হয়। এতে বলা হয় রাজনৈতিক বিবেচনায় করা মামলার আসামি হলে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে প্রত্যর্পণ বা ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানানো যাবে। কিন্তু এই চুক্তিতে হত্যা মামলার বিষয়টি স্পষ্টভাবে রাজনৈতিক বিবেচনার বাইরে রাখা হয়েছে। এছাড়া যদি মামলা ‘ন্যায়বিচার না করার উদ্দেশ্যে করা হয়’ তাহলেও দুই দেশ অভিযুক্ত ব্যক্তিকে প্রত্যর্পণ না করার ক্ষেত্রে অস্বীকৃতি জানাতে পারে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন