বিগত ২৯.০৭.২০২৩ ইং তারিখে দৈনিক ভোরের পাতা পত্রিকায় ” জনস্বাস্থ্যে ১০৫ কোটি টাকার টেন্ডারে অনিয়ম, নেপথ্যে প্রকৌশলী কাশেম” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদে আমাকে জড়িত করে সংবাদ প্রকাশের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী মোঃ আবুল কাশেম, নির্বাহী প্রকৌশলী, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, সুনামগঞ্জ আমার সম্পর্কিত প্রকাশিত মিথ্যা, ভিত্তিহীন সংবাদের আমি তীব্র নিদা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। কোন নির্দিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কাজ প্রদান করা একজন নির্বাহী প্রকৌশলীর পক্ষে সম্ভব নয়। পি.পি.আর ২০০৮ ও ইজিপি গাইডলাইন অনুযায়ী ইজিপি দরপত্র অনলাইনে আহবান করা হয় যা সম্পূর্ণ অবাধ , স্বচ্ছ ও জবাবদিহীমূলক। বিধি অনুযায়ী দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি কর্তৃক যাচাই-বাছাই এর পর সংশ্লিষ্ট কাজ প্রদানের জন্য সুপারিশ করা হয় এবং বিধি অনুযায়ী যথাযথ অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষের অনুমোদন এর প্রেক্ষিতে ঠিকাদারকে নোটিফিকেশন অব এওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এক্ষেত্রে যথাযথ বিধি মোতাবেক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিযুক্ত করা হয়েছে।
এ ছাড়াও উল্লেখিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে আমার যোগদানের পূর্ব থেকেই জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগ হতে বিভিন্ন টেন্ডারের কার্যাদেশ পেয়েছে।
আমার বিরুদ্ধে কোন ফৌজদারি / বিভাগীয় / বিচার বিভাগীয় কিংবা দূর্নীতি দমন কমিশনে কোন মামলা নেই।
সিলেটের সুরমা আবাসিক এলাকায় আমার কোন বাড়ি বা সম্পত্তি নেই। মৌলভীবাজারের রাজনগরে আমার শ্বশুরের নামে দিঘী বা নূন্যতম কোন সম্পত্তি নেই। আমার সহযোগিতা বা অর্থায়নে কোন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেনি, যা সম্পূর্ণ মিথ্যে ও বানোয়াট।
সম্প্রতি নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে ভিন্ন জেলায় পদায়ন হওয়ার পরে একশ্রেণীর অসাধু ব্যাক্তিদের যোগসাজশে ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও মিথ্যে তথ্যের সমাহারে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে যা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণীত। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
মোঃ আবুল কাশেম
নির্বাহী প্রকৌশলী
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর।