1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:৫৩ পূর্বাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
শাল্লায় আওয়ামী সন্ত্রাসী ও তাদের দোসরদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা তাহিরপুর ভারতের কয়লা গুহায় কাজ করতে গিয়ে বাংলাদেশী শ্রমিকের মৃত্যু তিলকে তাল করে সংবাদ পরিবেশনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সুরমা ইউপি চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ  ধর্মপাশায় অপরেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে ছাত্রলীগ নেতা তারেক গ্রেপ্তার ধর্মপাশায় বিভিন্ন হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব- আশেকুল হক সুনামগঞ্জে ধোপাজান নদীতে অবৈধভাবে চলছে বালু উত্তোলন সিলেটের মেট্রোপলিটন এলাকায় ডেভিল হান্টের অভিযানে ৯জন গ্রেফতার সিলেটে নারীর অশ্লীল ও বিকৃত ছবি তৈরীসহ ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে একজনকে আটক ধর্মপাশার খুনের মামলার ২ আসামি সিলেট থেকে গ্রেপ্তার সিলেটের কানাইঘাট থানা পুলিশের অভিযানে ১৩৭ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ একজন গ্রেফতার

জাতীয় কবির ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

হাওরাঞ্চল ডেস্ক
  • আপডেট করা হয়েছে মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪
  • ৬৩ বার পড়া হয়েছে

আজ ১২ ভাদ্র। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৩৮৩ বঙ্গাব্দের ১২ ভাদ্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল কলেজ (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

প্রেম, দ্রোহ, সাম্যবাদের কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা ও গান শোষণ—বঞ্চনার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছে। মুক্তিযুদ্ধে তার গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস। নজরুলের সাহিত্য কর্ম বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণ সৃষ্টি করেছিল।

লেখকদের মধ্যে তিনি ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার পথিকৃৎ। তার লেখনী জাতীয় জীবনে অসাম্প্রদায়িক চেতনা বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে।

নজরুল বাংলা ভাষা সাহিত্য অনুরাগীদের কাছে বিদ্রোহী কবি হিসেবে পরিচিত হলেও তিনি কবিতা, সংগীত, উপন্যাস, গল্প, নাটক, প্রবন্ধ, চলচ্চিত্রে নিজের অবদান রেখেছেন। ছিলেন সাংবাদিক, গায়ক ও অভিনেতা। সংগীতে তার অনবদ্য অবদান এখনো উজ্জ্বল হয়ে রয়েছে।

১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম। ডাকনাম ছিল ‘দুখু মিয়া’। শৈশব থেকেই কঠিন দারিদ্র্য মোকাবিলা করে বড় হয়েছেন তিনি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ২৪ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্যোগে কবি নজরুলকে সপরিবার বাংলাদেশে আনা হয়। তাকে জাতীয় কবির মর্যাদা দেওয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৭৪ সালে কবিকে সম্মানসূচক ডি–লিট উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ সরকার কবিকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেয়। একই বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি একুশে পদকে ভূষিত করা হয় কবিকে।

কবির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সাহিত্যপ্রেমীসহ সর্বস্তরের মানুষ আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কবির সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাবেন। কবি নজরুল ইনস্টিটিউট ও বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন