1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ০১:২৪ অপরাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
সিলেট মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের সভাপতি ড. রাগীব আলী ও সাধারণ সম্পাদক মিফতাহ সিদ্দিকী রোটারী ক্লাব অব জালালাবাদ’র সেমিনার মানসিক শান্তি নিশ্চিতে অর্থনৈতিক উন্নয়ন অপরিহার্য ফ্যাসিবাদ মুক্ত দেশে আনন্দের সাথে দুর্গোৎসব উদযাপন হচ্ছে : খন্দকার মুক্তাদির দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশে পূজা মণ্ডপে ইমদাদ চৌধুরী অর্থ বিতরণ অব্যাহত কোন কুচক্রী মহল সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে পারবে না : মিফতাহ্ সিদ্দিকী বড়লেখায় বাবা—ছেলেসহ গ্রেপ্তার ৪ নগরীর পূজা মন্ডপ পরিদর্শনে সাবেক মেয়র আরিফ ৯ অক্টোবর জাতীয় তামাকমুক্ত দিবস—২০২৪ পালন ধর্মপাশায় পাাহাড়ী ঢলে ৫০০ হেক্টর জমির ধান পানির নিচে কৃষক দিশেহারা সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের জামিন মঞ্জুর

চাকুরী ফিরে পেতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ: সেটেলমেন্ট অফিসের নানান অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রতিবাদ করায় চাকুরীচ্যুত হলেন সুজিত দে

Reporter Name
  • আপডেট করা হয়েছে মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২২ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:
সিলেট জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসের নানান অনিয়ম দুর্নীতির প্রতিবাদ করায় চাকুরী হারালেন স্বল্প বেতনভোগী কর্মচারী সুজিত দে। ন্যায় বিচারের আশায় দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন তিনি। স্ত্রী সন্তান নিয়ে অনাহারে অর্ধাহারে দিনাতিপাত করছেন। বিভিন্ন সুত্রে জানা যায়, ১৯৮৭ সালে সরকারী চাকুরীতে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রনালয়ের চাকুরীতে যোগদান করলেও পরবতীর্তে ১৯৯১ সালে আত্মীয়করণের মাধ্যমে ভুমি মন্ত্রনালয়ের অধীনে ভুমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরে প্রসেস সার্ভার পদে যোগদান করেন । দীর্ঘ বছর চাকুরী করাবস্থায় তার বিরুদ্ধে কোন ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উত্থাপন হয়নি। চাকুরী বিধি মেনে চাকুরী করেছেন । তিনি সিলেট ও কুমিল্লা বিভাগের বিভিন্ন স্থানে সুনামের সহিত চাকুরী করেছেন। ২০১৮ সালে হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় কর্মরত থাকাবস্থায় তাকে মিথ্যা ও কর্মস্থল পলাতকের নাটক সাজিয়ে জোরপূর্বক চাকুরী থেকে বাধ্যতামুলক অবসরে পাঠানোর সকল আয়োজন সম্পন্ন করে তৎকালীন জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার ওবায়দুর রহমান।তার সাথে সিলেট জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসের একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট চক্রের যোগসাজসেই সুজিত দে—কে চাকুরী থেকে বাধ্যতামুলক অবসরে পাঠানো হয়েছিল। সুজিত দে’র গ্রামের বাড়ী মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলায়। আরও জানা যায়, সিলেট বিভাগের স্থায়ী বাসিন্দা এবং ভূমি রেকর্ড ও জরিপ দপ্তরের কর্মচারী থাকার কারণে সিলেট জোনাল সেটেলমেন্ট অফিস কর্তৃক তার নিজস্ব এবং আত্মীয়,অনাত্মীয় পরিচিত অসহায় নিরীহ ভুমির মালিকরা ভূমির রেকর্ড সংশোধনসহ নানান কাজে ভীড় জমাতো। ভুমির মালিকদের বৈধ কাগজপত্র থাকা সত্বেও অবৈধ পন্থায় অর্থ আত্মসাতের হীন উদ্দেশ্যে সিন্ডিকেট চক্রটি সাধারন মানুষকে হয়রানী করতো আর সুজিত দে তা দেখে প্রতিবাদ করায় তার বিরুদ্ধে উঠে পড়ে শক্তিশালী চক্রটি। সাধারন মানুষের হয়রানী সহ্য করতে না পেরে উর্দ্ধতন কর্মকতার্দেরকে বিষয়টি অবহিত করাই তার জন্য কাল হয়ে দাড়িয়েছিল ।
সিন্ডিকেট চক্রের অসহনীয় নিপীড়ন, শোষণ ও নির্যাতনের চিত্র তাকে প্রতিনিয়ত পীড়া দিতো এবং সহ্য করতে না পেরে এহেন অন্যায় কাজের প্রতিবাদ করতো সুজিত দে। তারই জের ধরে সিলেট সেটেলমেন্ট অফিসের দুর্নীতিবাজরা তাকে সরকারী চাকুরী থেকে বিতাড়িত করতে ফন্দি আটতে থাকেন এবং তাকে বার বার বিভিন্ন স্থানে বদলী করে তাকে আর্থিক,মানসিক ও সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করাই ছিল তাদের মুল উদ্দেশ্য।
সাবেক জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার কর্তৃক সিন্ডিকেটের অবৈধ ও অনৈতিক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার কারণে তার নিজস্ব বৈধ মালিকানাধীন ভূমির রেকর্ড থেকে বঞ্চিত হতে হয়। বিভিন্ন মামলা, হামলা, নির্যাতন, নিপীড়ন ও চাকুরীচ্যুতির শিকার হয়ে নিঃস্ব, সর্বস্বান্ত ও বিপর্যস্ত অবস্থায় পরিবার—পরিজন নিয়ে নিতান্তই মানবিক জীবন যাপন করছেন প্রসেস সার্ভার সুজিত দে । আরও জানা যায়, সিলেট সেটেলমেন্ট অফিসে যোগদানের পর থেকেই নানান অনিয়ম,অনাচার ও অবৈধ কার্যকলাপের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন তিনি । বিশেষ করে পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রেষণে আসা কর্মকতার্রা সীমাহীন দুর্নীতি,স্বেচ্ছাচারিতা ও অবৈধ কর্মকান্ডে জড়িয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিতো আর সেটা দেখে সুজিত দে তা সহ্য করতে পারত না এবং সকল অপরাধ অনিয়মের প্রতিবাদ করাই ছিল তার জন্য কাল। সিলেট জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসে দীর্ঘ বছর ধরে ঘাপটি মেরে থাকা দুনীর্তিবাজ কর্মকর্তা—কর্মচারীরা নিজেরদের আখের গোছাতে গড়ে তুলেন বিশাল সিন্ডিকেট। সেই সিন্ডিকেটের মুল হোতা ছিলেন সাবেক জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার ওবায়দুর রহমান, অবসর প্রাপ্ত সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার হুমায়ুন কবির—২, মোঃ রহিম উল্লাহ,উপ—সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার গোলাম মোস্তফা লিটন, মো: নুরুজ্জামান,ভারপ্রাপ্ত প্রধান সহকারী আব্দুল মান্নান এবং ভারপ্রাপ্ত রেকর্ড কিপার আবু খায়ের প্রমুখ। এছাড়াও আরও কয়েকজন কর্মচারী এই সিন্ডিকেটের সাথে জড়িত ছিল। জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসের ভারপ্রাপ্ত প্রধান সহকারী আব্দুল মান্নান দীর্ঘ ৩২ বছর যাবৎ একই স্থানে সরকারী চাকুরী বিধি অমান্য করে ঘুষ বানিজ্য চালিয়ে কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। বার বার তার বদলী হলেও মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে তা ধামাচাপা দিয়ে আসছে । আর নিম্ন বেতনভোগী সৎ কর্মচারীদের বার বার বিনাকারণে অন্যত্র বদলী করা হতো ।
এ ব্যাপারে চাকুরিচ্যুত সুজিত দে জানান, বাংলাদেশে বসবাস করছি। অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে চাকুরীচ্যুত হয়েছি । চাকুরী ফিরে পেতে বার বার উর্দ্ধতন কর্মকতাদের কাছে ধর্না দিয়েও ন্যায় বিচার পাইনি । সেটেলমেন্ট অফিসের পিয়ন থেকে উর্দ্ধতন কর্মকর্তা পর্যন্ত টাকার জন্য পাগল হয়ে আছে। টাকা দিলেই সকল অন্যায় কাজও ন্যায় হয়ে যায়। অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় চাকুরী জীবনে ২৫ বার বদলীর স্বাদ গ্রহণ করতে হয়েছে। সেটেলমেন্ট অফিসে টাকা দিলে সিন্ডিকেটের সদস্যরা দিনকে রাত আর রাতকে দিন বানিয়ে দিতো। সম্পূর্ণ অবৈধ পন্থায় প্রকৃত ভুমির মালিকের অজান্তেই গোপনে তাদের রেকর্ড ও নকশা টেম্পারিং করে ভূমির মালিকানা পরিবর্তন করে দিতো এমনকি জায়গা জমির দাগ, শ্রেণী, এরিয়া, মামলার রায় পরিবর্তন করে মামলার নথি ও রের্কডপত্র গায়েব করে দেয়া হতো ।
আইন ও বিধি—বিধান ছাড়া কর্মকর্তার ইচ্ছেমত মামলা সৃষ্টি করে শতাধিক বিঘা টিলা রকম ভূমির মালিকানা ও শ্রেণী পরিবর্তন করে পরিবেশের বারোটা বাজিয়েছে। বহু পাহাড় ও টিলা ভুমিকে সমতল ও বাড়ী ভিটা শ্রেনীতে পরিবর্তন করেছে দুনীর্তিবিাজ কর্মকর্তা—কর্মচারীরা। তাদের বিরুদ্ধে বার বার বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলেও ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায় দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা—কর্মচারীরা। তাদের বিরুদ্ধে উর্দ্ধতন কর্মকতারা কোন ধরনের ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো তাদেরকে পছন্দমত স্থানে পদায়ন করা হতো । কথিত আছে সাবেক জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার মুহাম্মদ ওবায়দুর রহমান ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদের সন্তান দেখিয়ে সরকারী চাকুরীতে প্রবেশ করেছিল। তিনি বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার স্থায়ী বাসিন্দা পরিচয়ে প্রায়শই দাম্ভিকতা দেখাতেন এবং সকল অন্যায় অপরাধ করে যেতেন। ভয়ে তার বিরুদ্ধে কর্মকর্তা কিংবা কর্মচারীরা মুখ খোলার সাহস পেতো না ।
আমাকে চাকুরী থেকে বিতাড়িত করার হীন উদ্দেশ্যে সাবেক জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার ওবায়দুর রহমানের নির্দেশে আমার কর্মস্থলের দৈনিক হাজিরা খাতা গোপন করে নতুন হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর জাল—জালিয়াতি করে কর্মস্থলে অনুপস্থিতির নাটক সৃজন করে কোন কারণ ছাড়াই জানুয়ারী ২০২২ মাস থেকে আমার যাবতীয বেতন ভাতাদি বন্ধ রাখে এবং হাজিরা খাতা পরিবর্তন ও স্বাক্ষর জাল—জালিয়াতি করার বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং বেতন ভাতা প্রাপ্তির আবেদন যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে স্থানীয় ও উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট সবিনয়ে অনুরোধ জানিয়েও কোন প্রতিকার পাইনি।
সাবেক জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার মুহাম্মদ ওবায়দুর রহমান উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট, মনগড়া ও কাল্পনিক অভিযোগনামা ও অভিযোগ বিবরণী তৈরী করে সিন্ডিকেটের অন্যতম হুমায়ুন কবির—২, অবসরপ্রাপ্ত সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান সহকারী মোঃ আব্দুল মান্নানের মাধ্যমে ভুমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরে প্রেরণ করে প্রাক্তন মহাপরিচালকের মন বিঘড়িয়ে দেন এবং আমাকে বাধ্যতামুলক অবসরে প্রেরনের সকল আয়োজন সম্পন্ন করেন।
আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও কাল্পনিক প্রতিবেদন দাখিলের পর প্রাক্তন মহাপরিচালক মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন স্যারের অফিসে উপস্থিত হয়ে সাক্ষাৎ করতে চাইলেও আমাকে সাক্ষাতের সুযোগ দেয়া হয়নি । এ ছাড়াও মুহাম্মদ ওবায়দুর রহমান ও মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন বিনা অনুমতিতে অনুমোদিতভাবে ৬০ দিনের অধিক কর্মস্থলে অনুপস্থিতির মিথ্যে অভিযোগ উত্থাপন করে সরকারী কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপীল) বিধিমালা, ২০১৮—এর (চ) অনুসারে “পলায়ন”এর পর্যায়ভুক্ত গুরুতর শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে একই বিধিমালার ৪ (৩)(খ) বিধি মোতাবেক সম্পূর্ণ অন্যায় ও অযৌক্তিকভাবে আমাকে চাকুরী হতে বাধ্যতামূলক অবসর দন্ড প্রদান করেন। ঐ আদেশের বিরুদ্ধে আমি ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর আপীল আবেদনের অগ্রীম কপি বিগত ০৭/০৮/২০২২ ইং তারিখে দাখিল করলেও দাখিলকৃত আবেদনের মূল কপি মন্ত্রণালয়ে প্রেরণের জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষ সিলেট জোনাল সেটেলমেন্ট অফিস এবং ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, ঢাকায় স্ব—শরীরে বহুবার উপস্থিত হয়ে অনেক অনুনয়, বিনয় ও অনুরোধ জানানো সত্ত্বেও স্থানীয় কর্তৃপক্ষ আপীল আবেদনটি মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করতে অনীহা প্রকাশ করেন এবং আমাকে নানাভাবে ভয়—ভীতি প্রদর্শন করেন । আমার প্রাপ্য সুযোগ—সুবিধার কথা বলে আপীল আবেদন না করার জন্য লিখিত অঙ্গীকারনামা প্রদানে জোর চাপ সৃষ্টি করেন । ফলে সুবিচারের প্রত্যাশায় দিনের পর দিন অনাহারে, অর্ধাহারে,অনিদ্রায় ঢাকাস্থ বাস ও রেলওয়ে স্টেশনে রাত্রি যাপন করেছি এবং স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে অতিকষ্টে দিনাতিপাত করছি ।
এদিকে পেনশন জটিলতার নানা অজুহাতে মাসের পর মাস ঘুরিয়ে অবশেষে অবসর দন্ড প্রদানের দীর্ঘ ১ বছর ৪ মাস পর বিগত ০৪/১০/২০২৪ তারিখের ৫৪ নং স্মারকের আদেশে চাকুরীতে যে আর্থিক সুবিধা মঞ্জুর করা হয় তা নিতান্তই অমানবিক। অপরদিকে ঠিক একই কায়দায় আমাকে প্রাপ্য পদোন্নতি হতেও বঞ্চিত করা হয়েছে ।
সিলেটের সাবেক জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার মুহাম্মদ ওবায়দুর রহমান ও অধিদপ্তরের অবসর প্রাপ্ত মহাপরিচালক মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন স্যার সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে আমাকে চাকুরিচ্যুত করেছেন এবং নিয়মিত পদোন্নতি থেকেও বঞ্চিত করে মারাত্মক আর্থিক ও মানসিক ক্ষতির সম্মুখীন করেছেন । আমি বর্তমান সরকারের কাছে ন্যায় বিচার প্রার্থনা করছি এবং আমাকে পুনরায় চাকুরীতে বহাল করতে বিনীত অনুরোধ করছি ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন