1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ০৩:২০ অপরাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
কামাল মেহেদীকে বিপিজেএ’র সংবর্ধনা আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর সমর্থনে সিলেট মহানগর কৃষক লীগের মতবিনিময় সভা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জামাল গ্রেপ্তার সুনামগঞ্জে ভাইয়ের দায়ের কোপে বোন নিহত মাধবকুন্ডের মাধবেশ্বর মন্দিরের ঐতিহ্য রক্ষায় সবাই মিলে এগিয়ে আসতে হবে: সুব্রত পুরকায়স্থ ফের ধেয়ে আসছে করোনা! নতুন ধরন ‘এক্সবিবি’ আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী’র সমর্থনে মধ্যাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল নেতৃবৃন্দের যৌথ সভা অনুষ্ঠিত নবীগঞ্জে আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে এমপি মিলাদ গাজী সিলেটের শাহজালালের মাজার জিয়ারতে আসার পথে দুর্ঘটনায় ৩ মৃত্যু, আহত ১০ নজরুল ইসলাম বাবুল এর দক্ষিণ সুরমার ৯টি ওয়ার্ডকে নিয়ে সেন্টার কমিটি গঠন

ঘূর্ণিঝড় মোখা: সিলেটে ভারি বৃষ্টি, পাহাড় ধসের শঙ্কা!

Reporter Name
  • আপডেট করা হয়েছে শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩
  • ২০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক :: প্রবল শক্তি নিয়ে বাংলাদেশের দিকে অগ্রসর হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সিলেট বিভাগে ভারি (৪৪-৮৮ মিমি) থেকে অতি ভারি (২৮৯মিমি) বৃষ্টি হতে পারে। অতি ভারি বর্ষণের প্রভাবে পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধস হতে পারে।

শনিবার (১৩ মে) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ১৪ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এসব আশঙ্কার কথা জানা যায়।

 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি সকাল ৬ টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৮১৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৮৫ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে আগামী রোববার সকাল ৬ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টার মধ্যে কক্সবাজার-উত্তর মায়ানমার উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

শনিবার রাত থেকে চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের উপকূলীয় এলাকায় অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাব শুরু হতে পারে। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের এক টানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১৭৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই বিক্ষুদ্ধ রয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরসমূহকে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরসমূহকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারী সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, ভোলা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

এছাড়া অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির অগ্রবর্তী অংশ ও বায়ুচাপ পার্থক্যের আধিক্যের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৮ থেকে ১২ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

উপকূলীয় জেলা ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, ভোলা এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৫ থেকে ৭ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন