1. mdjoy.jnu@gmail.com : admin : Shah Zoy
  2. satvsunamgonj@gmail.com : Admin. :
সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৫৮ পূর্বাহ্ন
  •                          

হাওরাঞ্চলের কথা ইপেপার

ব্রেকিং নিউজ
সাগর—রুনি হত্যায় বিগত সরকারের প্রভাবশালী অনেকে জড়িত : শিশির মনির দক্ষিণ সুরমায় পূজা মণ্ডপ পরিদর্শনে ইমদাদ চৌধুরী পূজায় সব ধরনের নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে : সেনাপ্রধান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সেতুতে ধাক্কা, ওসমানী হাসপাতালে অটোচালকের মৃত্যু ধর্মপাশায় দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সিলেটে বিজিবির অভিযানে ৫,৬০০ কেজি ভারতীয় চোরাই পণ্য ও যানবাহন আটক মধ্যনগরে জুন মাসের বিল সেপ্টেম্বরে ছাড় ভূয়া প্রকল্পের নামে কোটি টাকা  আত্মসাৎ শাবির শাহপরান হল থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও মদের বোতল উদ্ধার বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর মরদেহ উত্তোলনে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ এতো আত্মত্যাগের পর ফ্যাসিবাদের দোসরদের পুনর্বাসিত হতে দোয়া হবে না : এড. এমরান আহমদ চৌধুরী

আজ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৭তম মৃত্যুবার্ষিকী

Reporter Name
  • আপডেট করা হয়েছে রবিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৩
  • ১৪৫ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্কঃ আজ ১২ ভাদ্র জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৭তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৭৬ সালের এই দিনে তৎকালিন পিজি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহী কবি হিসেবে সমধিক পরিচিত হলেও তিনি ছিলেন একাধারে কবি, সংগীতজ্ঞ, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, চলচ্চিত্রকার, গায়ক ও অভিনেতা। তিনি বৈচিত্র্যময় অসংখ্য রাগ-রাগিনী সৃষ্টি করে বাংলা সঙ্গীতকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করে গেছেন।

কবির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও পেশাজীবী সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন কবির সমাধিতে পুস্পস্তবক অর্পণ, ফাতেহা পাঠ, দোয়া মাহফিল এবং আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বাংলাদেশ বেতার, টেলিভিশন ও বিভিন্ন বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেল কবির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচারের উদ্যোগ নিয়েছে।

কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা ১৩০৬ সালের ১১ জ্যৈষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার ডাক নাম ছিল ‘দুখু মিয়া’। পিতার নাম কাজী ফকির আহমেদ ও মাতা জাহেদা খাতুন। প্রেম, দ্রোহ, সাম্যবাদ ও জাগরণের কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা ও গান শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে সংগ্রামে জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছে। মুক্তিযুদ্ধে তার গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস। নজরুলের কবিতা, গান ও সাহিত্যকর্ম বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণ সৃষ্টি করেছিল। তিনি ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার পথিকৃৎ লেখক। তার লেখনি জাতীয় জীবনে অসাম্প্রদায়িক চেতনা বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। তার কবিতা ও গান মানুষকে যুগে যুগে শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়ে চলেছে।

নজরুল ছিলেন চির প্রেমের কবি। তিনি যৌবনের দূত। মূলত তিনি বিদ্রোহী, কিন্তু তার প্রেমিক রূপটিও প্রবাদপ্রতিম। তাই তো কবি গেয়েছেন, ‘আমার আপনার চেয়ে আপন যে জন খুঁজি তারে আমি আপনায়।’ অথবা ‘আমি চিরতরে দূরে চলে যাবো, তবু আমারে দেবো না ভুলিতে।’স্বাধীনতার পর পরই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে সপরিবারে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন এবং ধানমন্ডিতে কবির জন্য একটি বাড়ি প্রদান করেন। জাতীয় কবিকে তার ইচ্ছা অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন